সর্বশেষ

Tuesday, December 27, 2022

রক্তদানের স্লোগান

রক্তদানের স্লোগান

গাইবো মানবতার জয় গান” ৩৩. “মুমূর্ষ রোগীর প্রাণের টানে, এগিয়ে আসুন রক্তদানে” ৩৪. “রক্তদাতার সাথে যোগাযোগ রাখুন, পুনরায় রক্তদানে উৎসাহিত করুন” ৩৫. “কৃত্রিম রক্ত তৈরি করা হয়নি সম্ভব, প্রয়োজনের সময় দিতে হবে যেকোন মানব” ৩৬. “যদি আপনার বয়স হয় আঠারো, তাহলে আজই করুন রক্তদানের শুরু” ৩৭. “গর্ভবতির জন্য- ২ জন রক্তদাতা রেডি রাখবো, রক্তের অভাবে গর্ভবতি মাকে মরতে নাহি দিবো” ৩৮. “রক্তদাতাদের মতো মহৎ মানুষ আছে দেখে, অসহায় রোগীরা নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখে” ৩৯. “রক্তদানে কোন অজুহাত নয়, সময় এবং দূরত্ব কিছু নয়” ৪০. “এমন একদিন আসবে, যেদিন রক্তদাতারা রোগী খুঁজবে” ৪১. “আর নয় মিথ্যে অজুহাত, জীবন বাঁচাতে রক্ত দিয়ে বাড়াই হাত” ৪২. “আমরা পেরেছি, আমরাই পারবো; রক্ত দিয়ে অসহায় মানুষের পাশে দাড়াবো” ৪৩. “রোজা রেখে রমজানে, থেমে থাকবোনা রক্তদানে” ৪৪. “যদি প্রকৃত বন্ধু হতে চাও, তাহলে মুমূর্ষ রোগীকে রক্ত দাও” ৪৫. “আপনি রক্তদান করে নিজে হাঁসুন, রোগীর পরিবারকেও হাঁসিখুশি রাখুন” ৪৬. “ঝড়-বৃষ্টি ও তুফান, থামাতে পারবেনা রক্তদান” ৪৭. “বর্তমানে অসংখ্য রক্তদাতা আছে, রক্তদানের সময় হলে রোগী খুঁজে” ৪৮. “আপনার রক্তে বাঁচাতে পারে একটি প্রাণ, যদি সঠিক সময়ে হয় রোগীকে রক্তদান” ৪৯. “মুমূর্ষ রোগীকে দান করি রক্ত, যাহা আমাদেরই নৈতিক দায়িত্ব” ৫০. "যদি বৃদ্ধি করতে পারি সচেতনতা তাহলে বাড়বে রক্তদানের প্রবণতা”

Tuesday, December 13, 2022

রক্তদানে উপকৃত হন দাতা নিজেই

রক্তদানে উপকৃত হন দাতা নিজেই

১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস তথা World Blood Donor Day (WBDD)। ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই দিনটিতে রক্তদানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করা হয়। পাশাপাশি বিশ্বের রক্তদাতাদের এই বিশেষ দিনে কৃতজ্ঞতা জানাতেই দিনটি পালন করা হয় বিশ্বব্যাপী। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) দ্বারা চিহ্নিত আটটি অফিশিয়াল ‘গ্লোবাল পাবলিক হেলথ’ ক্যাম্পেইনিংয়ের মধ্যে একটি হলো বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের মূল উদ্দেশ্য হলো গোটা বিশ্বের মানুষকে রক্তদানের ব্যাপারে সচেতন করে তোলা, উদ্বুদ্ধ করা, মানুষের মাঝে সংহতি এবং সামাজিক সম্প্রীতি বাড়াতে রক্তদানের গুরুত্ব প্রচার, রক্তদানের ক্ষেত্রে অমূলক ভয় দূর করা, নতুন রক্তদাতা তৈরি করা এবং নিরাপদ রক্ত ব্যবহারে উৎসাহিত করা। সেই সঙ্গে দেশের জনগণকে প্রাণঘাতী রক্তবাহিত রোগ হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইসিস সি, এইডস, সিফিলিস এবং ম্যালেরিয়া রোগ থেকে নিরাপদ থাকার জন্যে স্বেচ্ছা রক্তদান ও রক্তের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তে অনেক সংস্থা, স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন রক্তদানের মহৎ ব্রত নিয়ে। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং তাদের একত্রে কাজ করার বার্তাও দেয়া হয় এ বিশেষ দিনটির মাধ্যমে। ২০২২ সালে বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজক দেশ মেক্সিকো। এ দিবসকে কেন্দ্র করে বৈশ্বিক অনুষ্ঠানের আয়োজন হবে মেক্সিকো সিটিতে। প্রতিবছর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দিবসটির একটি প্রতিপাদ্য বিষয় ঠিক করে। ২০২২ সালে দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয়- ‘Donating blood is an act of solidarity. Join the effort and save lives’. রক্তদানে যেভাবে উপকৃত হন রক্তদাতা রক্তদান যে গ্রহীতাদের জীবনকেই শুধু বাঁচায় তা-ই নয়, নিয়মিত রক্তদান রক্তদাতাকেও দিতে পারে অসাধারণ সব উপকার: হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো আমেরিকান জার্নাল অব এপিডেমিওলজিতে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয় যে, নিয়মিত রক্তদাতাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৩৩ ভাগ কম এবং তাদের হার্টঅ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি কম ৮৮ ভাগ। রক্তদান করলে দাতার শরীরে লৌহের পরিমাণ কমে যাওয়াকেই এর কারণ হিসেবে বলেন বিজ্ঞানীরা। রক্তে লৌহের পরিমাণ বেশি থাকলে রক্ত ঘন হয়, কোলেস্টেরল তৈরি হওয়ার হার ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। আর কোলেস্টেরলের সাথে যে হৃদরোগের যোগ আছে তা তো কারো অজানা নয়। তাছাড়া লোহা বা আয়রনের পরিমাণ বেড়ে গেলে অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, অবসাদ, পেশির দুর্বলতা, ধমনীর শক্ত হয়ে যাওয়া, লিভার বড় হয়ে যাওয়াসহ নানান অসুখের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অন্যদিকে রক্ত দিলে একজনের শরীর থেকে প্রায় ২২৫ থেকে ২৫০ মিলিগ্রাম লোহা বেরিয়ে যায়। যা হৃদরোগসহ এর কারক হিসেবে যেসব লক্ষণ দেখা দিতে পারে তার ঝুঁকি কমায়। বাড়তি ওজন হ্রাস প্রতি পাইন্ট (এক গ্যালনের আট ভাগের এক ভাগ) রক্ত দিলে ৬৫০ ক্যালরি করে শক্তি খরচ হয়। কারণ দেহ তখন তা পূরণের জন্যে কাজে নিয়োজিত হয়। কাজেই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো মিলার-কিস্টোন ব্লাড সেন্টারের এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা বছরে দুই বার রক্ত দেয়, অন্যদের তুলনায় তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম। বিশেষ করে ফুসফুস, লিভার, কোলন, পাকস্থলী ও গলার ক্যান্সারের ঝুঁকি নিয়মিত রক্তদাতাদের ক্ষেত্রে অনেক কম বলে দেখা গেছে। চার বছর ধরে ১২০০ লোকের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়। গবেষকরা বলেন, নিয়মিত রক্ত দিলে রক্তের ইনফ্লেমেটরি মার্কার কমে ও এন্টিঅক্সিডেন্ট উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ে। বিনামূল্যে সুস্থতা যাচাই রক্ত দিতে এলে প্রতিবারই একজন রক্তদাতার সুস্থতার বেশ কিছু পরীক্ষা একদম ফ্রি হয়ে যাচ্ছে। যেমন তার নাড়ি, ব্লাড প্রেশার, দেহের তাপমাত্রা, হিমোগ্লোবিন মাত্রা ইত্যাদি। তাছাড়া রক্ত দেয়ার পর তার হয়ে যাচ্ছে হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, এইচআইভি, সিফিলিস, গনোরিয়া এরকম রক্তবাহিত পাঁচটি রোগের স্ক্রিনিং। ফলে প্রতি চার মাসে একবার করে বছরে তিনবার হয়ে যাচ্ছে তার সুস্থতার সার্বিক একটি যাচাই। রক্তদাতা জানতে পারেন তিনি কোনো সংক্রামক রোগে ভুগছেন কিনা। প্রাণবন্ততা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীরের মধ্যে অবস্থিত বোনম্যারো বা অস্থিমজ্জা নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয়। রক্তদান করার মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই দেহে রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায়, আর লোহিত কণিকার ঘাটতি পূরণ হতে সময় লাগে চার থেকে আট সপ্তাহ। এই পুরো প্রক্রিয়া আসলে শরীরের সার্বিক সুস্থতা, প্রাণবন্ততা আর কর্মক্ষমতাকেই বাড়িয়ে দেয়। তবে রক্তদানের এ উপকারগুলো আসলে তারাই পাবেন যারা নিয়মিত রক্তদান করেন। জার্নাল অব আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের এক রিপোর্টে দেখা গেছে, ৪৩ থেকে ৬১ বছর বয়সী যেসব মানুষ প্রতি ছয় মাস পর পর নিয়মিত রক্ত দেন, তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম। আর প্রাকৃতিক নিয়মেই যেহেতু প্রতি চার মাস পর পর আমাদের শরীরের লোহিত কণিকা বদলায়, তাই বছরে তিনবার রক্ত দিলে শরীরের লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা আরও বেড়ে যায়। মন ভালো করতে অনবদ্য রক্তদানের ফলে মৃত্যুপথযাত্রী মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব হয়। কাউকে সাহায্য করার মতো, বিশেষ করে কারো জীবন বাঁচানোর মতো প্রশান্তিদায়ক অনুভূতি অন্য কিছুতেই নেই। সেই মানসিক তৃপ্তি কখনই অন্য কোনোকিছুর সঙ্গে তুলনীয় নয়। রক্তদানের মাধ্যমে মানুষের প্রতি মানুষের মমত্ববোধও বাড়ে। ধর্মীয় দৃষ্টিতে রক্তদান ধর্মীয় দিক থেকেও অত্যন্ত পুণ্য বা সওয়াবের কাজ। পবিত্র কুরআনের সূরা মায়েদার ৩২নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘...আর যখন কেউ কোনো মানুষের জীবন রক্ষা করল, সে যেন সমগ্র মানবজাতির জীবন রক্ষা করল।’ বলা হয়েছে- ‘নিঃশর্ত দানের জন্যে রয়েছে চমৎকার পুরস্কার। তারা লাভ করে আশীর্বাদধন্য দীর্ঘজীবন ও অমরত্ব।’ আসলে সব
রক্তদানের উপকার

রক্তদানের উপকার

রক্তদানের উপকারিতা রক্তদানের প্রথম এবং প্রধান কারণ: একজনের দানকৃত রক্ত আরেকজন মানুষের জীবন বাঁচাবে। রক্তদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয় এবং রক্তদানের ২ সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্তকণিকার জন্ম হয়ে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। বছরে ৩ বার রক্তদান আপনার শরীরে লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা বাড়িয়ে তোলার সাথে সাথে নতুন কণিকা তৈরির হার বাড়িয়ে দেয়। উল্লেখ্য রক্তদান করার মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই দেহে রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায়।[২] নিয়মিত রক্তদান করলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।[৩] আরেক গবেষণায় দেখা যায়, যারা বছরে দুই বার রক্ত দেয়, অন্যদের তুলনায় তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। বিশেষ করে ফুসফুস, লিভার, কোলন, পাকস্থলী ও গলার ক্যান্সারের ঝুঁকি নিয়মিত রক্তদাতাদের ক্ষেত্রে অনেক কম পরিলক্ষিত হয়েছে। চার বছর ধরে ১২০০ লোকের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছিলো।[২] নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা তা বিনা খরচে জানা যায়। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।[৩] প্রতি পাইন্ট (এক গ্যালনের আট ভাগের এক ভাগ) রক্ত দিলে ৬৫০ ক্যালরি করে শক্তি খরচ হয়। অর্থাৎ ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।[২] রক্তদান ধর্মীয় দিক থেকে অত্যন্ত পুণ্যের বা সওয়াবের কাজ। একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সমগ্র মানব জাতির জীবন বাঁচানোর মতো মহান কাজ। পবিত্র কোরআনের সূরা মায়েদার ৩২ নং আয়াতে উল্লেখ আছে, "যদি কোন ব্যক্তি কোন মানুষের জীবন রক্ষা করে সে যেন পুরো মানবজাতিকেই রক্ষা করলো"

Monday, October 3, 2022

★সাংগঠনিক নীতিমালা★

★সাংগঠনিক নীতিমালা★

আসসালামু আলাইকুম,,
শ্রদ্ধেয় স্বেচ্ছাসেবী সদস্য"RKF" এর জন্য নিম্নে কিছু নীতিমালা দেয়া হলো। আশা করি সবাই আমরা নীতিমালা গুলো মেনে চলবো😍 .. ১/ এখানে কেউ কোনো ধরনের লাইক/ইমোজি/স্টিকার কিছু ব্যাবহার করবোনা এবং ইমোজি চেইঞ্জ করবেন না ২/ এখান সাংগঠনিক মানবতার কাজের ছবি ছারা অন্য কোনো পার্সোনাল ছবি বা এড শেয়ার করবোনা। ৩/ এখানে আমারা সবাই স্বেচ্ছায় মানবতার কাজে নিয়োজিত তাই ছোট্ট/বড় সবাই আমারা আলোচনা করার সময় স্যার/ম্যাম বলে সম্মোহন করব। ৪/ এখানে নতুন কাউকে এড দেওয়ার আগে অবশ্যই তার সম্পুর্ন ডিটেলস নিবো ও তাকে আমাদের সংগঠনের কার্যক্রমগুলো অবহিত করব। আমাদের সাথে এই মহৎ কাজে অংশগ্রহণে রাজি হলে এডমিন/জোন লিডার এর অনুমতি নিয়ে নতুনদের এড দিব। ৫/ এখানে কেউ রাজনৈতিক আলোচনা করবো না। সাংগঠনিক আলোচনা কারার সময় রক্তের রিকুয়েস্ট আসলে তখন সবাই একযোগে রক্তদাতা খুঁজে দিতে সহায়তা করবো। ৬/অনৈতিক কার্যকালাপে জড়িত থাকলে তাকে সাথে সাথেই সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হবে। ৭/ সংগঠনের সকল সদস্য শুধুমাত্র সাংগঠনিক সম্পর্কে আবদ্ধ,এর বাহিরে অন্য কোনো সম্পর্কে জড়ানো সংগঠন অনুমোদিত নয় এবং সম্পর্কে জড়ালে সংগঠন দায়বদ্ধ থাকবে না। ৮/বয়স কিংবা অভিজ্ঞতায় সিনিয়র যারা তাদের অবশ্যই সম্মান জানাতে হবে এবং সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে।কমিটির সকল সিদ্ধান্তে অনুগত থাকতে হবে। সবাইকে ধন্যবাদ 💖 "মানবতার সন্ধানে, _________তারুণ্যের বন্ধন" "রক্ত কণিকা ফাউ‌ন্ডেশন" (RKF টিম )

Sunday, October 2, 2022

(ঝালকাঠি জেলা শাখার)কমিটি

(ঝালকাঠি জেলা শাখার)কমিটি

 


রক্ত কণিকা ফাউন্ডেশন সেট্টাল টিম কতৃক (ঝালকাঠি জেলা শাখার)কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। যারা উক্ত কমিটিতে আছেন সবাইকে অভিনন্দন

💖
বোর্ড মেম্বার: মোস্তাফিজুর রহমান
কাওসার ইসলাম
সভাপতি- লুৎফুর নাহার ঐশী
সহ সভাপতি - আর্চ হাসান
সহ সভাপতি - নুসরাত জাহান মুক্তা
সাধারণ সম্পাদক- আবিয়ান হাসান
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক-তাহসিন নয়ন
সাংগঠনিক সম্পাদক - মুক্তা খান
সহ সাংগঠনিক সম্পাদক - ফেরদৌস আকন
অর্থ সম্পাদক- হাসিবুল ইসলাম
সহ অর্থ সম্পাদক - মো: সোহেল
সমাজ কল্যান সম্পাদক : রাকিবুল ইসলাম শুভ
রক্ত বিষয়ক সম্পাদক : নাজমুল ইসলাম।
IT সম্পাদক - আব্দুল্লাহ বিন আলম
সহ IT সম্পাদক - ইমাম মাহাদী হাসান।
প্রচার সম্পাদক - প্রিন্স আবদুর রহমান
সহ প্রচার সম্পাদক -রাজ খান
কার্যকরী সদস্য -
নুসরাত জাহান হাফসা
মো: ইব্রাহিম
মো: অমি